রোমাঞ্চ, উত্তেজনা, নাটকীয়তায় ভরা ম্যাচের সাক্ষী হলো ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়াম। বিশ্বকাপ শুরুর আগেই বাংলাদেশকে সিরিজে হারিয়ে চমকে দেওয়া যুক্তরাষ্ট্র এবার কানাডার পর কাঁপিয়ে দিয়েছে পাকিস্তানকে। শুধু কাঁপিয়ে দিয়ে নয়, বিশ্ব ক্রিকেটের পরাশক্তিদের হারিয়ে তুলে নিয়েছে ঐতিহাসিক জয়। সুপার ওভারে সাবেক চ্যাম্পিয়নদের হারিয়ে সহ-আয়োজকরা অঘটনই ঘটিয়েছে।রোমাঞ্চ, উত্তেজনা, নাটকীয়তায় ভরা ম্যাচের সাক্ষী হলো ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়াম।
বিশ্বকাপ শুরুর আগেই বাংলাদেশকে সিরিজে হারিয়ে চমকে দেওয়া যুক্তরাষ্ট্র এবার কানাডার পর কাঁপিয়ে দিয়েছে পাকিস্তানকে। শুধু কাঁপিয়ে দিয়ে নয়, বিশ্ব ক্রিকেটের পরাশক্তিদের হারিয়ে তুলে নিয়েছে ঐতিহাসিক জয়। সুপার ওভারে সাবেক চ্যাম্পিয়নদের হারিয়ে সহ-আয়োজকরা অঘটনই ঘটিয়েছে।
অঘটন বলা যায় কি না, তা নিয়ে তর্ক হতে পারে। তবে মার্কিনদের কাছে এই জয় যে ঐতিহাসিক, তা বলাই যায়। বুদ্ধির জোরেই পাকিস্তানের বিপক্ষে সুপার ওভারে ম্যাচ জিতেছে আমেরিকা, ম্যাচ হেরে সেটাই মনে হয়েছে বাবর আজমের।
সুপার ওভারে গড়ানো ম্যাচে অভিজ্ঞ পেসার মোহাম্মদ আমিরের হাতে বল তুলে দেন পাকিস্তান অধিনায়ক।
সেই ওভারে আমির দেন ১৮ রান। এর মধ্যে তিনটি ওয়াইড করেন পাকিস্তানের এই পেসার। এই তিন বল কিপারের হাতে গেলেও দৌড়ে আরো চার রান নেন দুই ব্যাটার অ্যারন জোন্স ও হারমিত সিং।প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের বুদ্ধির প্রশংসা করে বাবর বলেন, ‘আমির অভিজ্ঞ বোলার।
কীভাবে বল করতে হয় তার জানা আছে। আমরা চেষ্টা করেছি, ফিল্ডিং সাজানো অনুযায়ী বল করতে। তবে আমার মনে হয়, যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাটাররা আরও বুদ্ধিমান। কিপারের কাছে বল রেখেই তারা রান নিয়েছে। এটা সুপার ওভারে তাদের জন্য বাড়তি সহায়তা করেছে।
তুলনামূলক দুর্বল প্রতিপক্ষের বিপক্ষে হারের পর পাকিস্তান অধিনায়কের কণ্ঠে হতাশা, ‘অবশ্যই হতাশ আমি। তিন বিভাগেই আমরা ভালো ছিলাম না। বোলিংয়ে আমরা শুরুতে উইকেট নিতে পারিনি। মাঝের ওভারগুলোয় স্পিনাররাও উইকেট না পাওয়ায় আমরা চাপে পড়ে যাই। ১০ ওভারের পর আমরা ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছি। তবে তারা যেভাবে শেষ করেছে এবং সুপার ওভারে যেভাবে খেলেছে, কৃতিত্ব দিতেই হবে তাদেরকে।’