বেটা ভোল্ট’ বলেছে, তাদের উৎপাদিত এই পারমাণবিক ব্যাটারিটিতে মুদ্রার চেয়েও ছোট একটি মডিউলে ৬৩টি আইসোটোপ স্থাপিত।
‘বেটা ভোল্ট’ আরও জানিয়েছে, পরবর্তী প্রজন্মের ব্যাটারিটি বর্তমানে পরীক্ষামূলক ব্যবহার পর্যায়ে রয়েছে। দ্রুতই এটির বাণিজ্যিক ব্যবহার শুরু হবে। স্মার্টফোন ছাড়াও বিটভোল্টের পারমাণবিক শক্তির ব্যাটারি ব্যবহার করা যাবে মহাকাশ যন্ত্র, এআই সরঞ্জাম, “চিকিৎসা সরঞ্জাম, মাইক্রোপ্রসেসর, উন্নত সেন্সর, ছোট ড্রোন এবং মাইক্রো-রোবটের মতো যন্ত্রে।
নিরাপত্তার দিক দিয়েও প্রচলিত ব্যাটারির তুলনায় এই ব্যাটারি বেশ এগিয়ে। এটিতে আগুন ধরবে না। সাধারণ ব্যাটারিতে উচ্চ তাপমাত্রায় নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকে। এতে পারমাণবিক শক্তি ব্যবহার করা হলেও কোনো তেজস্ক্রিয়তার ঝুঁকি নেই। যা ব্যবহার করা যাবে পেসমেকারের মতো মেডিকেল ডিভাইসে। ২০২৫ সাল নাগাদ এই ব্যাটারি বাজারজাত করার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের।